Aowrangazeb Chowdhury
আমার জন্ম চট্টগ্রামে। বাবার চাকুরীর সুবাদে বেড়ে ওঠা আর লিখাপড়া বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে অনার্স আর মাস্টার্স করেছি। এরপর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে বাহিনীতে কাজ করেছি প্রায় ১২ বছর।
সেনাবাহিনী চাকুরী ছাড়ার পর হোটেল শেরাটন, ঢাকায় নিরাপত্তা বিভাগীর প্রধান হিসেবে কাজ করছি প্রায় চার বছর। এরপর বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি দেশী বিদেশী প্রতিষ্ঠানে অনেক বছর কাজ করেছি মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগে।
এরপর আমি বিদেশ পাড়ি জমাই। বর্তমানে আমি কানাডার টরেন্টো শহরে স্থায়ীভাবে বসবাসরত। এর মধ্যে একবার দেশে গিয়ে বেশ কিছু দিন ছিলাম। তখন আমি দুটো বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ পর্যায়ে মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে শিক্ষকতা করেছি প্রায় তিন বছর।
ছোটকালে বিচ্ছিন্ন ভাবে কিছু লেখালেখি করেছি। এগুলো উল্লেখ করার মত তেমন কিছু নয়। খুব সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখি শুরু করি। এরপর পাঠকদের আগ্রহের কারণে আর তাঁদের অনুরোধে লেখালেখির পরিমান ধীরে ধীরে বাড়িয়ে দেই।
আমি মুলত জীবনধর্মী বিষয় নিয়ে লেখালেখিতে বেশী স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। এর মধ্যে আমার লিখাগুলো নিয়ে দুটো পান্ডুলিপি প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছি।
এই ফোরামের মাধ্যমে আপনাদের সাথে সম্পৃক্ত হতে পেরে আমি কৃতার্থ।
আপনাদের সকলকে অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা।
২৩ মে ২০২১।

Nabil Mahmud
মাদরিপুর জেলার শিবচর থানার আড়িয়াল খাঁ নদীর তিরে অবস্থিত আট নং চর গ্রামে জন্ম। বেড়া উঠা ঢাকা শহরে। জাতিয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স করে একটা বেসরকারি কোম্পানির মার্কেটিং আছি। ছোটবেলা থেকেই বই পড়তে ভালোবাসি। লেখালেখি টা হুট করে শুরু করা। লিখতে ভালো লাগে বলে লিখি। যতদিন নিজের ভালো লাগবে লিখবো। কোনদিন ভালো লাগা না থাকলে লিখবো না।

সৌরভ আহমেদ
আমি সৌরভ।
খুব সাধারণ কিছু লিখি।সাধারণ লেখার আড়ালে কখনো কখনো অসাধারণ কিছু খুজি পাই। জগতের প্যাচ থেকে নিজেকে মুক্ত মনে করি। লেখালেখিকে ভালোবাসি,যখন সময় পাই কিবোর্ড কিংবা মোবাইলের নোট প্যাড নিয়ে বসে যাই। কোথায় জন্ম,কোথায় পড়ি এসব না হয় এখন অজানা থাক।নিজেকে এখনো সেইভাবে যোগ্য মনে করি না।মানুষ আমার লেখাকে ভালোবাসুক,ডিগ্রিকে নয়।

Saumen Mondal
পাঁচ ফুট পাঁচ ইঞ্চির একটা ছোটখাটো জন্তু। মুখের জাইগোম্যাটিক অঞ্চলজুড়ে ব্রণের দাগ আর মাথায় এলোমেলো লম্বা চুল– অদ্ভুত দেখায় তাও কাটতে ইচ্ছে করে না। আমাকে মনে রাখার সহজ উপায়।
একটা শার্ট, জিন্স আর একজোড়া কেডস পরে ঘুরি সারাদিন। একা-একা। শহুরে রাস্তায় ঠা-ঠা রোদে। খুব ইচ্ছে, গ্রীষ্ম-জীবনের ক্লান্তি কাটিয়ে একদিন ঝমঝম বৃষ্টিতে ভিজব সারা শহর কারো নির্লিপ্ত হাত ধরে।
বাঁহাতের হাত-ঘড়িটা টিকটিক শব্দ করে আমাকে কেন জানি না ভয় দেখায়। বলে, "সময় ফুরিয়ে যাচ্ছে—তাড়াতাড়ি যা পারিস কিছু লেখ!"

Afm Ariful Islam
সময়ের আর দশজন তরুণের মতই আফম আরিফুল ইসলাম আর্দ্র টিকে থাকার সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। সময়-সাধনা সব কিছু বিনিয়োগ করে যাচ্ছে একদিন লেখক হবেন এই স্বপ্নে। হয়ত একদিন স্বপ্ন সত্যি হবে; কিংবা হয়ত একদিন স্বপ্নের শেষকৃত্যে এসে দাঁড়াবেন বাকী সবের মত।
আফম আরিফুল ইসলাম; একজন লেখক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতোকত্তর শেষ করে ছুটছেন স্বপ্নের পেছনে।
সাইদুল ইসলাম
মুক্তিযুদ্ধ গবেষক। লেখক। বইয়ের সংখ্যা ৫। সর্বশেষ বই জলপাই রঙ্গ ( ২০২০)
অন্যান্য বইঃ বেঙ্গল রেজিমেন্টের যুদ্ধযাত্রা ১৯৭১, জেনারেলদের সাথে, গোলাপের রঙ, অচেনা চীনে

Asif Hossain
মাটির তৈরি সবাই।
সবাই মাটির মানুষ।
তাই বেলে, এঁটেল, দো-আঁশ, পলিমাটির মতো
মানুষের চরিত্রও নানা কিসিমের।
-আসিফ হোসাইন

Munmun Ahmed
মেঘের মত অতীতে ভেসে বেড়াচ্ছি অন্য জগতে চলে যাওয়া কাছের মানুষ গুলোর সাথে...

Shaila Sharmin
লেখক পরিচিতি
শায়লা শারমীন
প্রবাসী বাংলাদেশী।প্রায় দুই যুগ ধরে ধরে ইংল্যান্ডে বসবাস।এখানেই উচ্চ শিক্ষা গ্রহন আর সংসার জীবনের শুরু।
পুরানো ঢাকার গেন্ডারিয়া তে কেটেছে শৈশবের রঙিন দিনগুলি।সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার্স গার্লস স্কুল থেকে এস এস সি আর ভিকারুন নিসা নুন কলেজ থেকে এইচ এস সি পাশ করে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যে।
এখানে ‘দ্যা ওপেন ইউনিভার্সিটি’ থেকে ‘ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ উইথ ইকোনমিক্সে ‘অনার্স করেন।এরপর কাপলান কলেজ,লন্ডন থেকে ‘আ্যডভান্স এন্ড প্রফেশনাল ডিপ্লোমা ইন আ্যাকাউনটিং ‘(AAT)করা হয়।বর্তমানে স্বামীর সাথে নিজেদের লন্ডনে অবস্থিত অ্যাকাউন্টিং ফার্মে কর্মরত আছেন।
পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ঘুরে ঘুরে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার খুব শখ তার!!
নিয়মিত পেন্সিল এবং প্রথম আলো তে লেখেন।
নিজের দেশকে ,প্রিয়জনদের খুব মনে পড়ে।ছেলের সাথে গান করে ,মেয়ের সাথে কবিতা পড়ে আর লেখালেখি করে নিজের বাংলাদেশী সওাকে জাগিয়ে রাখার ক্ষুদ্র প্রয়াস তার!!

Mahbub Newaz Munna
মাহবুব নেওয়াজ মুন্না : লেখক ও প্রাবন্ধিক। জন্ম ও বেড়ে ওঠা কক্সবাজারের বিশেষ পর্যটন অঞ্চল টেকনাফের সাবরাংয়ে। কর্মসূত্রে নিয়মিত বসবাস উখিয়ার রাজাপালংয়ে। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে লেখকের কর্মজীবন শুরু। বর্তমানে ২০১৮ সাল থেকে একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত। কক্সবাজার সিটি কলেজ থেকে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেছেন। বাবা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও মমতাময়ী গৃহিণী মা। লেখকের প্রথম লিখা প্রকাশিত হয় ২০০৬ সালে। তিনি মূলত স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ের সংকট ও সম্ভাবনা নিয়ে লিখেন, লিখেন শেকড় ও গণমানুষের কথা। কক্সবাজারে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সম্মুখসারির প্রধান ভূমিকা পালনকারী।

পার্থ তালুকদার
জন্ম সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার মেঘারকান্দি গ্রামে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাস করে বর্তমানে সরকারি ব্যাংকে কর্মরত। প্রধান আগ্রহ লোকসংস্কৃতি সংগ্রহ ও গবেষণা। ফোকলোর নিয়ে পত্রপত্রিকা ও সাহিত্য সাময়িকীতে নিয়মিত প্রবন্ধ লিখেন। লোকসংস্কৃতি ও বাউলজীবন নিয়ে তাঁর তিনটি গ্রন্থ হলো 'ঐতিহ্যের ধামাইল গান', 'দীন শরৎ বলে', ও 'আব্দুর রহমান: জীবনও গান'। প্রকাশিত ছোটগল্পের বই 'খোঁয়াড়'।
Sanzida Islam
লেখালেখির আগ্রহটা একদম শখের পর্যায়ে এখনো আছে। হয়তো আগামীকাল এই শখ নাও থাকতে পারে। দায়িত্ববোধ আমায় বরাবরই পিছিয়ে নিয়েছে কয়েকধাপ পেছনে। লেখালেখির এই শখটা দায়িত্বের ভেতরে ঢুকে না যাক।
Rakib Shams Shuvro
সাধারণ হবার চেষ্টা করেই যাচ্ছি। স্বপ্নরা ভাবনায় হারায়।

Md. Mosiur Rahman
জগতের সকল বস্তুকণা আর প্রতিটি মুহুর্ত চিন্তাশীলদের বিচরণক্ষেত্র। আশেপাশের প্রতিটি জীবন একেকটি গল্প, যদি পড়তে পারি।
আমি মোঃ মশিউর রহমান। বাড়ি রাজশাহীতে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেছি। সরকারি চাকুরি করি। শখের বশে লিখি, আসলে লিখিনা, মাথার হিবিজিবি চিন্তাগুলো উগরে দিই। পাঠে পাঠক আনন্দ পেলে আপ্লুত হই।
Sabrina Mohammad Amin
I am just a random person with some thoughts

Sayeda Akhi
পেশায় একজন স্হপতি। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থাপত্যবিদ্যায় স্নাতক ও কানাডার কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভবন প্রকৌশল এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রী নেয়া হয়। বর্তমানে কানাডায় স্থাপত্য পেশায় নিয়োজিত।
সাহিত্যচর্চা মনের আনন্দের জন্য। জীবন সম্পর্কে নিজের উপলব্ধি পাঠকের সাথে ভাগ করে নেয়া লেখালেখির মূল উদ্দেশ্য।

Riaz Murshed Sayem
রিয়াজ মোরশেদ সায়েম। জন্ম ২০ জানুয়ারি, ১৯৯৭ কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া উপজেলার লেমশীখালী ইউনিয়নে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যয়নরত । লেখালেখির পাশাপাশি তিনি পেশায় একজন শিক্ষক। ব্যবসায়ী বাবা আমান উল্লাহ এবং গৃহিণী মা হাসিনা বেগমের বড় সন্তান। এ সময়ের পাঠকপ্রিয় লেখক রিয়াজ মোরশেদ সায়েম মোহান্ধ জীবনের কথাগুলো তার লেখনীতে তুলে আনেন। লেখকের প্রকাশিত তিনটি গ্রন্থ - ১) জলজ্যোৎস্নার মাখামাখি (কবিতা, ১৯) ২) পদ্মজলের সিঁড়ি (কবিতা, ২০) ৩) মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন বাঙ্গলী কিশোর জীবনী (জীবনীগ্রন্থ, ২১)। এখন থ্রিলার নিয়ে কাজ করছেন তিনি।

Md Boshir Ahmad
মুহাম্মাদ বশির আহমাদ লতিফী,তিনি ২০০৩ সালের ১৫ ই মে, চাঁদপুর জেলার, শাহরাস্তি থানার, রায়শ্রী নামক গ্রামের এক মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি পিতাঃ জনাব,মুহাম্মাদ আব্দুল লতিফ, এবং মাতাঃ নুরজাহান বেগমের চার সন্তানের ছোট সন্তান ।
তিনি ২০১১সালে রায়শ্রী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে মাদ্রাসায় পড়াশোনা শুরু করেন, তিনি ২০১৭সালে ঢাকা মুফতী দ্বীন মুহাম্মদ মাদ্রাসা থেকে হেফজ শেষ করেন, বর্তমানে তিনি হোসাইনিয়া মাদ্রাসায় হেদায়তুন্নাহু অধ্যায়নরত।
কবির জীবনের অনেকগুলো অধ্যায় থেকে একটি অধ্যায় হলো সাহিত্য, সাহিত্যকরণ লেখালেখি বই নিয়ে পড়ে থাকতে কবির অনেক ভালো লাগে, তাই কবি বলে " বই পড় আমল কর, সুন্দর একটা জীবন গড়।

ডাঃ আহমেদ জোবায়ের
একদিন অভাবের দিনগুলো লিখে কাঁদিয়েছিলাম লাখো নরম হৃদয়ের মানুষকে।
সেই অভাবের দিনগুলো ও কাছের মানুষদের নিষ্ঠুরতা মাড়িয়ে আমি এখন আলোক নগরীতে।
অহংকার করার মত একজন মা আছে আমার।
জীবন সংগ্রামী, নির্লোভ ও দৃঢ়চেতা মায়ের মুখের হাসিকে আমি সুখ বলে জানি।
আমার হৃদয়ের স্পন্দন রাজকন্যা আম্মাপাখি বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা।
মায়া খুঁজে বেড়াই।
মানুষকে বিশ্বাস করে বারবার ঠকে যাই।
তারপরও মানুষে আসীম আস্থা রাখি।
সাধারণ, সাদাসিধে জীবন খুব পছন্দ। ব্যক্তিগত চেম্বারে চিকিৎসক হিসেবে রোগী দেখার পাশাপাশি মানুষের জীবনের গল্প শুনি।
প্রতিনিয়ত জীবন দেখি।
সেই দেখা জীবনের কিছু টুকটাক গল্প কলমে তুলে আনি নিয়মিত।

Moshiur Rahman Abir
মশিউর রহমান আবির। জন্ম চট্টগ্রাম জেলার, বাঁশখালী উপজেলার, ইলশা গ্রামে। ৩০নং পূর্ব বাহারচরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ালেখার হাতেখড়ি। বর্তমানে চট্টগ্রামের প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে অধ্যয়নরত। আইন বিভাগের ছাত্র হয়েও করেন সাহিত্যচর্চা। চারপাশের অন্যায়, অবিচার, অত্যাচার, সমাজের অসঙ্গতি, প্রেম, ভালোবাসা ও অন্যান্য বিষয়গুলো লেখালেখির মাধ্যমে তুলে ধরেন তিনি। অক্ষর দিয়ে নির্মাণ করেন নানারকম গল্প। পাঠকপ্রিয় লেখক মশিউর রহমান আবির বিশ্বাস করেন, লেখার মাধ্যমে সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনই একজন লেখকের সার্থকতা। তাই তিনি সবসময় এমন কিছু লেখার চেষ্টা করেন যেটা সমাজ পরিবর্তনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।
লেখকের প্রকাশিত বই : নারীনিগ্রহ (উপন্যাস- ২০২১)
অক্ষরবৃত্ত পাণ্ডুলিপি পুরস্কারে গল্প-উপন্যাস বিভাগে নির্বাচিত।

মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান সুবাস
Completed M.Pharm from Dhaka University.
FATAMA TUS SAUDA
Actually I am doctor. But I am a family frick, homesick person.

Ameena Tabassum
জন্ম এবং শৈশব কেটেছে ঢাকা সেনানিবাসে। স্কুলের পড়াশুনা শেষ করেই যুক্তরাজ্যে পদার্পন। কলেজ, বাকি পড়াশুনা, সংসার জীবন আর কর্মজীবন সবকিছুই এই যুক্তরাজ্যে। ম্যাথস আর কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে অনার্স করেছেন কিংস কলেজ লন্ডন থেকে। পরবর্তীতে পাবলিক ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স ডিগ্রী করেন ইউনিভার্সিটি অফ বার্মিংহাম থেকে। বর্তমানের ইংল্যান্ডের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসে কর্মরত। চাকুরীর বিষয় পরিসংখ্যান, ডাটা, এনালিটিক্স হলেও আগ্রহ হলো বাংলা সাহিত্য। জীবনের সিংহভাগ দেশের বাইরে কাটিয়েও বাংলা সাহিত্যের মায়াজাল থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি। তাই ২০১৯ সালের মাঝামাঝি থেকে ফেসবুকে লেখালেখির মাধ্যমেই তার সাহিত্য জগতের হাতে খড়ি। আমিনার লেখা ছোট গল্প, প্রবন্ধ, ভ্রমণ কাহিনী বিভিন্ন পত্রিকা আর গল্প সংকলনে প্রকাশিত হয়েছে।

সাব্বির আহম্মেদ
আজ ইস্কুলে যাবো না, রাস্তায় রাস্তায় ঘুরবো
শিক্ষিত নগরে আজ, দৃষ্টির স্বাধীনতা আর আত্মবোধ খুঁজবো।

Ruhi Nasrullah
'ভালোবাসা দিতে পারি, তোমরা কি গ্রহণে সক্ষম?
লীলাময়ী করপুটে তোমাদের সবই ঝ’রে যায় –
হাসি, জ্যোৎস্না, ব্যথা, স্মৃতি, অবশিষ্ট কিছুই থাকে না।
এ আমার অভিজ্ঞতা।'

জামসেদুর রহমান সজীব
জামসেদুর রহমান সজীব এর জন্ম রাজবাড়ী জেলাশহরে। ছোটবেলা থেকেই জাতীয় পত্রিকায় লেখালেখি করেন। রাজবাড়ীতে ‘আড়ম্বর’ শিশু সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা। ছোটদের জন্য ‘আড়ম্বর’ নামে পত্রিকাও প্রকাশ করেন। চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবেও সফল এ তরুণ সংগঠক। বেশ কয়েকটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত ‘শিশু চলচ্চিত্র উৎসব বাংলাদেশ ২০১৭’তে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে তার নির্মিত ‘বাড়ি ফেরা’ চলচ্চিত্রটি।
বর্তমানে তিনি বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে শিশুতোষ গল্প ও রম্য লিখেন। পাশাপাশি গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে কাজ করছেন ‘ডিজাইনার পিপলস’ শীর্ষক একটি প্রতিষ্ঠানে। পড়াশোনা করছেন ঢাকা কলেজের বাংলা বিভাগে।
প্রকাশিত বই সমূহ: খান ফ্যামিলি (রম্য উপন্যাস), লাভলী অ্যান্ড্রয়েড (সায়েন্স ফিকশন গল্পগ্রন্থ)

K. Afra Nawar Habib
প্রিয় গান,
অভিমান রইলো...
আমার মৃত্যুর জন্য আমি দায়ী
আর, দু'চারটা ভোর।
ইতি,
চৈতী।
Meraj Ahmed Raj
নিজের অবাস্তব ভাবনাগুলো কে গল্প উপন্যাসে রূপান্তরিত করতে চাই

Abid Hossain Joy
একজন লেখক। নিজস্ব কোন বই নেই। তবে খাতা আছে, কলম আছে, গল্প আছে। নিজেকে থ্রিলার লেখক বলতে বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করি। রহস্য নিয়ে লেখি। তাই বলে শুধু যে খুন খারাপির মত কঠিন অপরাধ জগৎ নিয়ে লেখি তা কিন্তু নয়।
মানুষের স্বাভাবিক জীবন কি কম রোমাঞ্চকর!
ধরুণ কাল আপনার কোন বোর্ড পরীক্ষার রেজাল্ট। ধরুণ এস এস সি কিংবা এইচ এস সি। আজ সারারাত ধরে যেই সাসপেন্স লুকিয়ে থাকবে, তা অগাথা ক্রিস্টির কোন মার্ডার মিস্ট্রির চাইতে কম কি!
আমার এই ছোট্ট রহস্য কুটিরে আপনাদের স্বাগতম।
Recent Comments